ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পর গত ১৬ নভেম্বর এই তথ্য অনুসন্ধান কমিটি করা হয়। কমিটি অনুসন্ধান শেষে ১২ ডিসেম্বর তাদের প্রতিবেদন জমা দেয়।
এ বিষয়ে ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক দানেশ মিয়া বলেন, কমিটি ৩৯৬ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
“তারা দেড়শর বেশি ছাত্র ছাত্রীর সাক্ষ্য নিয়েছেন। অনুসন্ধানে কমিটি যৌন ও একাডেমিক হয়রানির প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে বলে উল্লেখ করেছে।”
ইনস্টিটিউটের তৃতীয় ও অষ্টম সেমিস্টারের ছাত্রীরা অধ্যাপক রফিকুল হকের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ আনলে তা তদন্তে তিন সদস্যের এ কমিটি করা হয়েছিল।
ওই শিক্ষক গত অক্টোবরে কক্সবাজারে ইনস্টিটিউটের তৃতীয় সেমিস্টারের শিক্ষা সফরের সময় ছাত্রীদের যৌন হয়রানি করেন বলে অভিযোগ ওঠে। পরে অষ্টম সেমিস্টারের শিক্ষার্থীরাও একই অভিযোগ করেন।
তদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে বুধবার ইনস্টিটিউটের একাডেমিক কমিটিতে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে অধ্যাপক দানেশ মিয়া বলেন, উপাচার্যকে এ বিষয়ে অবহিত করা হবে।
একে/এম