সিনিয়র সহকারী পুলিশসুপার শারমিন জাহান বলেন, বুধবার রাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।“রেমিটেন্সের অর্থ অবৈধভাবে বিকাশের মাধ্যমে হুন্ডি করার অভিযোগে মানি লন্ডারিং আইনে নয়টি মামলা রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।”
তবে গ্রেপ্তারদের নাম পরিচয় বা অভিযোগের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তাৎক্ষণিকভাবে দেয়নি পুলিশ।
বৃহস্পতিবার সিআইডির মালিবাগ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হবে বলে শারমিন জাহান জানান।
সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মর্যাদার একজন কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক বিকাশ-এর তিন হাজার এজেন্টের ‘অস্বাভাবিক’ লেনদেন তদন্ত করতে অনুরোধ করেছিল সিআইডিকে। তার ধারাবাহিকতায় ওই আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিকাশ-এর মাধ্যমে বাংলাদেশে মোবাইলে আর্থিক লেনদেনের ৭০ শতাংশের মতো হয়ে থাকে। সারাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা কয়েক লাখ এজেন্টের বড় একটি অংশ বিকাশের।
আট এজেন্টের গ্রেপ্তারের বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে বিকাশ কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
একে/এম