শুক্রবার এক শোক বার্তায় তিনি বলেছেন, “চট্টগ্রামের মানুষের উন্নয়ন ও কল্যাণে মহিউদ্দিন চৌধুরীর অবদান অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
“গণমানুষের অন্তরে এই বর্ষীয়ান জননেতা চিরদিন বেঁচে থাকবেন।”
মহিউদ্দিন চৌধুরী তার ৭৪ বছরের জীবনে চট্টগ্রামের মেয়র ছিলেন ১৬ বছর। একাত্তরের এই মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যু পর্যন্ত ছিলেন চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি।
নগরীর ম্যাক্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
চট্টগ্রামে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, বন্দর রক্ষা আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া এই রাজনীতিবিদ বেশ কিছুদিন ধরেই হৃদরোগ ও কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী তার শোক বার্তায় বলেন, “মহিউদ্দিন চৌধুরী দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে অগ্রগণ্য ভূমিকা রাখেন। তিনি বহুবার কারাবরণ করেছেন ও নির্যাতন সহ্য করেছেন কিন্তু কখনও আপস করেননি।”
সরকারপ্রধান প্রয়াত এই আওয়ামী লীগ নেতার আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানান।