বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৩০ অপরাহ্ন

        English
শিরোনাম :
চট্টগ্রামস্থ ছাগলনাইয়া সমিতির আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল বিশেষ অভিযানে ৬ গ্যাংয়ের ৩৩ জন আটক, দেশী অস্ত্র উদ্ধার ভালো আছেন খালেদা জিয়া ঈদকে ঘিরে জাল নোট গছিয়ে দিত ওরা কুতুব‌দিয়ায় নতুন জামা পেল ১৩৫ এতিম ছাত্র-ছাত্রী মানিকছড়িতে গণ ইফতার মাহফিল সীতাকুণ্ডে লরি চাপায় পথচারী যুবক নিহত সীতাকুণ্ডে পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু রামগড়ে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে বিজিবির পুরস্কার ও সনদ বিতরন লাইসেন্স বিহীন ফিলিং স্টেশন স্থাপন করে কার্ভাড ভ্যানে চলছে অবৈধ গ্যাস বিক্রি কাপ্তাই ব্লাড ব্যাংকের উদ্যোগে জনসচেতনতামূলক বিশেষ ক্যাম্পেইন জিম্মি নাবিকদের উদ্ধারে জাহাজের মালিকপক্ষের নতুন ঘোষণা
ভাসানচরকে ছয়টি মৌজায় ভাগ করে নাম করন

ভাসানচরকে ছয়টি মৌজায় ভাগ করে নাম করন

 মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে না ফেরা পর্যন্ত নোয়াখালীর হাতিয়ার মেঘনা নদী তীরবর্তী ভাসানচরে আশ্রয় দেওয়ার কথা ভাবছে সরকার। ইতিমধ্যে নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে চরটিকে বসবাস উপযোগী করার কাজ এগিয়ে চলছে।

নোয়াখালী জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ইতিমধ্যে ভাসনচরকে ছয়টি মৌজায় ভাগ করে নতুন করে নামকরণ করা হয়েছে।

অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিকদের চিহ্নিতকরণ’ সংক্রান্ত বিভাগীয় কমিটির সভায় বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নানের প্রশ্নের জবাবে নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক মাহবুবুল আলম তালুকদার এ তথ্য দেন। রোববার (০৫ নভেম্বর) বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে তার সম্মেলন কক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক মাহবুবুল আলম তালুকদার বলেন, নৌবাহিনী ভাসানচরকে বসবাস উপযোগী করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ভূমি অধিদপ্তর সেখানে জরিপ চালিয়েছে। গত সপ্তাহে সেখানে ১৬টি পিলার বসিয়েছে তারা। আগামী সপ্তাহে অধিদপ্তরের আরও ৫৫ সদস্য সেখানে যাবেন।তারা জায়গা পরিমাপ করবেন।

তিনি জেলা প্রশাসনের উদ্যোগের কথা জানাতে গিয়ে বলেন, আমরা ইতিমধ্যে ভাসানচরকে ছয়টি মৌজায় ভাগ করে নতুন করে নামকরণ করে প্রস্তাব পাঠিয়েছি। এখানে ২২ বর্গ কিলোমিটার মতো জায়গা রয়েছে। প্রায় ১৩ হাজার একর ভূমিকে ছয়টি মৌজায় ভাগ করে নামকরণ করেছি।

বিভাগীয় কমিশনার সেসব মৌজার নতুন নামগুলোর বিষয়ে জানতে চাইলে নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক মাহবুবুল আলম তালুকদার বলেন, আমরা যে ছয়টি নাম প্রস্তাব করেছি সেগুলো হলো ভাসানচর, সাদির চর, চর বাতায়ন, চর মোহনা, চর কাজলা আর কেউড়ার চর।

তিনি বলেন, প্রথমে হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নামকরণের দায়িত্ব দেই। তিনি তার নামগুলো প্রস্তাব করে পাঠান। পরে আমি আরও কয়েকজনের বসে স্টাডি করে এই ছয়টি শ্রুতিমধুর নাম প্রস্তাব করেছি।

বিভাগীয় কমিশনার নামগুলো খুব সুন্দর হয়েছে বলে প্রশংসা করেন।

নোয়াখালীর মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় জেগে ওঠা চর ভাসানচর।সরকার রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে না ফেরা পর্যন্ত এই চরে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কয়েক ধাপে রোহিঙ্গাদের সেখানে নেওয়া হবে। প্রথম ধাপে ১ লাখ ২০ হাজার রোহিঙ্গাকে পুনর্বাসন করার কথা রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Powered by : Oline IT