মঙ্গলবার চট্টগ্রামের হোটেল রেডিসন ব্লু বে ভিউতে গ্রামীণফোনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট : রোড টু এমপাওয়ারমেন্ট’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
চেম্বার সভাপতি বলেন, ব্যবসা বাণিজ্য যেভাবে প্রসার হচ্ছে, সে ধারায় বন্দরের সক্ষমতা বাড়েনি।
চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে দেশের ৮১ শতাংশ আমদানি-রপ্তানি হওয়ার তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, “এজন্য বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। আর সক্ষমতা বাড়াতে ডিজিটাইজেশনের বিকল্প নেই।”
বন্দরকে ডিজিটাইজড করা হলে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধিও বাড়বে বলে মনে করেন চেম্বার সভাপতি।
দৈনিক আজাদীর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ওয়াহিদ মালেকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন রড উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম-র ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমির আলী হোসেন, কেডিএস স্টিলের পরিচালক মুনির এইচ খান, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকম ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আহসান উল্লাহ।
ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা পরিচালনায় ডিজিটাইজেশেনের বিভিন্ন সুবিধা তুলে ধরেন।
আলোচকরা বলেন, ডিজিটাইজেশন একই সঙ্গে বিপুল সুযোগ এবং কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি করবে সবাইকে।
আলোচনার শুরুতে গ্রামীণফোনের ডেপুটি সিও ইয়াসির আজমান, টেলিনর হেলথ এর সিও সাজিদ রহমান টেলিযোগাযোগ খাতে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন এবং ডিজিটাল স্বাস্থ্য তথ্য নিয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
এছাড়াও গ্রামীণফোনের হেড অব কমিউনিকেশন্স নেহাল আহমেদ ও চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স মাহমুদ হোসেন বক্তব্য রাখেন।
একে/এম