পাশাপাশি ‘ডিসি হিল’-এর নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক উদ্যান’ করার দাবিও জানিয়েছেন তারা।
বুধবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানানো হয়।
চট্টগ্রামের ডিসি হিলে সংস্কৃতি চর্চার জন্য সরকার এখানে একটি মুক্তমঞ্চ ও এমফি থিয়েটারের আদলে গ্যালারি নির্মাণ করে দেয়। কিন্তু নভেম্বর মাসে ডিসি হিলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক।
সংবাদ সম্মেলনে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম জেলা আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব আহমেদ ইকবাল হায়দার বলেন, “যতক্ষণ মুক্তমঞ্চ আছে, ততক্ষণ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবেই। এটি তো সরকারই নির্মাণ করেছে। আর ডিসিও সরকারেরই অংশ। তিনি কী করে সরকারি সিন্ধান্তের বিরোধিতা করেন?
চট্টগ্রামের সংস্কৃতিকর্মীদের সঙ্গে সহমত জানিয়ে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাবেক সভাপতি নাসির উদ্দিন ইউসুফ বলেন, “স্বৈরশাসনামলেও যখন এখানে সংস্কৃতি চর্চা ব্যাহত করার চেষ্টা হয়েছিল তা সফল হয়নি। এখনও সম্ভব হবে না। আমরা যে কোনো মূল্যে এই অপতৎপরতাকে প্রতিহত করব।”
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ, চট্টগ্রাম সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সুচরিত দাশ খোকন, আলোক ঘোষ, মোহাম্মদ আলী ও সংস্কৃতিকর্মী রাশেদ হাসান প্রমুখ।
একে/এম